বিয়ের প্রথম রাতে করণীয়? কি করবেন ১ম রাতে? বিয়ের প্রথম রাতে সামাজিক এবং সামরিক দৃষ্টিকোণ থেকে কিছু করণীয় রয়েছে, তবে বিয়ের প্রথম রাতে প্রাথমিকভাবে পালন করতে হবে নিম্নলিখিত কিছু বিষয়গুলি:
আল্লাহর নাম করে পারওয়ানা করুন: বিয়ের প্রথম রাতে আল্লাহর নাম করে পারওয়ানা করা প্রথম রাতের সুন্নত। প্রাথমিক ধারণা হলো এটি সম্পর্কে বিদায় করার পূর্বে মেয়েকে আল্লাহর নাম করে পারওয়ানা করলে দুজনের সুখ এবং ভালোবাসার জন্য ভালো হবে।
বিয়ের প্রথম রাতে করণীয়?
জীবনসঙ্গীর সাথে মিলন: বিয়ের প্রথম রাতে জীবনসঙ্গীর সাথে মিলন করা হলে সেটি আনন্দদায়ক হতে পারে। এটি ব্যাপক মানে জীবনসঙ্গীর সাথে ভালোবাসা এবং সম্পর্ক গড়তে পারেন।
দু’আ পড়া: বিয়ের প্রথম রাতে আপনার জীবনসঙ্গীর সাথে সাক্ষাৎ হওয়ার পূর্বে একটি দু’আ পড়া সুন্নত। আপনি একটি দু’আ পড়তে পারেন যেটি আল্লাহর কাছে আপনাদের সম্পর্ককে মনোযোগ এবং আনন্দদায়ক করবে।
নির্জন ও সম্মান করা: বিয়ের প্রথম রাতে নির্জনতা ও গোপনীয়তা বজায় রাখতে হবে। জীবনসঙ্গীর সাথে মধুর কথা বলতে এবং একবার পর্যন্ত সংসারিক বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে, কিন্তু সেটি উচ্ছৃঙ্খলভাবে না হতে হবে।
মধুর কথা বলা: বিয়ের প্রথম রাতে মধুর কথা বলা উচিত। আপনার জীবনসঙ্গীকে সম্মান দিয়ে মধুর কথা বললে সে আনন্দিত হবেন। মধুর কথা বলতে আপনার সম্পর্কের মাঝে ভালোবাসা ও সম্পর্কের সুন্দরতা দর্শানো হতে পারে।
বিশেষত, সম্পর্কের প্রাথমিক সময়টিতে প্রেম ও স্নেহ নিয়ে আনন্দদায়ক মাহুরী অর্জন করার চেষ্টা করুন। সম্পর্কটির আদান-প্রদানে পরিষ্কার বাহ্যিক ও মানসিক সুরক্ষা ও সুন্দরতা দেখানো উচিত। প্রথম রাতে সাধারণত ভালোবাসার আবেগ ও প্রেমের প্রতীকগুলি শ্রেষ্ঠ হয়ে উঠে আসে। সেই ভাবেই বিবেচনা করুন এবং পালন করুন। সর্বশেষে, আপনার পরিবার ও সমাজের নীতিমালা এবং মর্যাদা বজায় রাখুন। বিয়ের প্রথম রাতে সেই দিকের মধ্যে পরিচ্ছন্ন থাকাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো প্রশ্ন থাকলে আপনি কোনো সন্দেহে পড়লে নিশ্চিতভাবে নিকটস্থ ব্যক্তি থেকে পরামর্শ নিতে পারেন।
বিয়ের প্রথম রাতে স্বামীর করণীয়
বিয়ের প্রথম রাতে স্বামীর করণীয় নিম্নলিখিত কিছু সুপারিশ করা হয়:
প্রেম ও সম্পর্কের প্রকাশ: প্রথম রাতে স্বামীর দিকে ভালোবাসা ও আনন্দ প্রকাশ করুন। আপনার স্বামীর সাথে সম্পর্ক নিয়ে উচ্ছ্বসিত হন এবং তাকে আপনার স্নেহ ও সমর্পণ দেখান।
আল্লাহর নাম করে পারওয়ানা করুন: বিয়ের প্রথম রাতে স্বামীর সঙ্গে আল্লাহর নাম করে পারওয়ানা করা প্রথম রাতের সুন্নত। এটি আপনার সামাজিক এবং ধারণাগুলি পরিষ্কার করে তুলতে পারে এবং আপনার স্বামীর সঙ্গে সুখ এবং ভালোবাসার বান্ধব জন্য ভালো হতে পারে।
স্নান করা: বিয়ের প্রথম রাতে স্নান করা উচিত। প্রশংসিত হয়ে থাকা আছে যে, নববার্ষায় স্নান করলে সৌভাগ্য ও শুভেচ্ছা পাওয়া যায়। তাই বিয়ের প্রথম রাতে স্নান করুন এবং আরও পরিচ্ছন্ন ও শুভেচ্ছা পান।
তালাক পড়া: বিয়ের প্রথম রাতে স্বামীকে তালাক পড়া পরিচ্ছন্নতা এবং সামরিকভাবে আনন্দদায়ক করতে পারে। তালাক পড়ার পদ্ধতি একটি সুন্নত। আপনার স্বামীকে প্রতিবেশীকে বিশেষভাবে যথাযথ সুখবর দিয়ে এবং তালাক পড়ার কারণ বুঝিয়ে দিন।
পারিবারিক ব্যবস্থাপনা: বিয়ের প্রথম রাতে পারিবারিক ব্যবস্থাপনা করা উচিত। আপনার স্বামীর সঙ্গে পরিবার ও সম্পর্কগুলি নিয়ে আলোচনা করুন। সঙ্গে কোনো সমস্যা ও অনৈতিক ব্যবস্থাপনা থাকলে সেগুলি সমাধান করার চেষ্টা করুন এবং পরিবারের সদস্যদের সম্পর্ক এবং স্বামীর প্রতি আদর্শমূলক আচরণ প্রদর্শন করুন।
এই সুপারিশগুলি সম্পর্কে অবগত থাকবেন এবং অনুগামীদের সাথে আপনার পছন্দের মধ্যে আনন্দদায়ক এবং সম্প্রতি বিয়ের প্রথম রাতে আপনার স্বামীর সাথে একটি মিষ্টি স্মৃতি তৈরি করতে পারেন।
বিয়ের প্রথম রাতে স্ত্রীর করণীয়
বিয়ের প্রথম রাতে স্ত্রীর করণীয় নিম্নলিখিত কিছু সুপারিশ করা হয়:
স্বামীর প্রতি সহানুভূতি ও মধুর বক্তব্য: প্রথম রাতে আপনার স্বামীর প্রতি সহানুভূতি ও মধুর বক্তব্য প্রদর্শন করুন। তাকে বোঝান যে আপনি তার সঙ্গে ভালোবাসি এবং তাকে প্রথম রাতেই সুখী করতে আগ্রহী।
সৌন্দর্য ও পরিচ্ছন্নতা: বিয়ের প্রথম রাতে স্ত্রীর জন্য সৌন্দর্য ও পরিচ্ছন্নতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি স্বামীর সঙ্গে পরিচ্ছন্ন হতে পারেন এবং আপনার শরীরের যত্ন নিতে পারেন যাতে তিনি আপনার সৌন্দর্য ও পরিচ্ছন্নতা পছন্দ করেন।
আনন্দ ও আত্মীয়তা: স্ত্রীর জন্য বিয়ের প্রথম রাত আনন্দদায়ক ও আত্মীয়তামূলক হতে পারে। স্বামীর প্রেম ও পরিচ্ছন্নতা উপভোগ করুন এবং স্বামীর সঙ্গে মিঠাস ও সুখের সময় পালন করুন।
বিয়ের প্রথম রাতে মেয়েরা কেন ভয় পায়
বিয়ের প্রথম রাতে মেয়েদের কিছু ভয় অনুভব হতে পারে এমন কারণগুলো নিম্নরূপ:
অপরিচিত পরিবেশ: বিয়ের প্রথম রাতে মেয়েদের বরাবর নতুন পরিবেশে প্রবেশ করতে হয়। এই অপরিচিত পরিবেশে যাওয়ার জন্য মেয়েদের অনুপস্থিতি, সঙ্গীর পরিচয়, বাড়ির সামগ্রী, পরিবেশের নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয়ে ভয় হতে পারে।
যৌন অনিশ্চয়তা: বিয়ের প্রথম রাতে মেয়েদের যৌন অনিশ্চয়তা থাকতে পারে। নতুন যৌন অভিজ্ঞতা, পার্টনারের প্রত্যাশা, যৌন ব্যায়ামের জ্ঞান অভাব ইত্যাদি কারণে ভয় অনুভব হতে পারে।
নিরাপত্তা ও প্রাইভেসি: বিয়ের প্রথম রাতে মেয়েদের নিরাপত্তা ও প্রাইভেসি বিষয়ে চিন্তা থাকতে পারে। তারা পরিচিত নয় সঙ্গীর সাথে যৌনসঙ্গমে ভয় অনুভব করতে পারে এবং নিরাপত্তা ও প্রাইভেসির অভাবে চিন্তা করতে পারে।
যৌন আঘাত: যখন মেয়ের শারীরিক যৌনসঙ্গমে দুর্বল বা আঘাত অনুভব হয়, তখন তারা ভয় অনুভব করতে পারে। যৌন ব্যথা, রক্তপাত, ব্রেক হার্ট, সাংগঠনিক আঘাত ইত্যাদি কারণে ভয় পাওয়া যেতে পারে।
এই ভয়গুলো সাধারণত প্রাথমিক এবং অস্থায়ী হয়ে যায়। সময়ের সাথে এগোপয়েন্ট কমে এবং যৌন ব্যবস্থাপনা ও প্রতিস্থাপন জানা পর্যাপ্ত হলে এই ভয়গুলো সহজেই শমত হতে পারে। যদি এই ভয়গুলো দীর্ঘদিন ধরে থাকে বা ব্যাপকভাবে মারাত্মক ভাবে অনুভব করা হয়, তবে মেডিকেল পেশাদারের সাথে পরামর্শের জন্য সাপেক্ষে দরকারী।
বিয়ের প্রথম রাতে করণীয়
আদর্শমূলক পারিবারিক আচরণ: স্ত্রীর করণীয় হলো পারিবারিক আচরণ করা। পরিবারের সদস্যদের সাথে মিলন এবং স্বামীর পরিবারের সদস্যদের সম্পর্ক ভালো রাখা উচিত।
এই সুপারিশগুলি মানুষের নৈতিক ও সামাজিক আদর্শগুলি বজায় রাখতে সাহায্য করবে এবং বিয়ের প্রথম রাতে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কটি সুন্দর ও আনন্দদায়ক করবে। মানুষের পছন্দ মতো এবং বাংলা সংস্কার ও সামাজিক নীতিমালার মধ্যে বিচার করে আপনার নিজের বাছাই করতে পারেন।
বিয়ের প্রথম রাতে সেক্স কিভাবে করে
সেক্স একটি ব্যক্তিগত ও বিচরণমূলক বিষয় এবং তার সম্পর্কে আপনার এবং আপনার স্বামীর মধ্যে আদর্শ, সম্মতি ও আপেক্ষিকতা অনুযায়ী পরিচালিত হওয়া উচিত। সেক্সুয়াল সম্পর্কের মাধ্যমে পারিবারিক সুখ ও সন্তুষ্টির সৃষ্টি হতে পারে, তবে এর বিষয়ে আপনার অভিজ্ঞতা না থাকলে সেক্স একজন স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে অবাঞ্ছিত ফলাফলের কারণ হতে পারে।
স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে সেক্স শুরু করার আগে সাম্যবিচার ও আপেক্ষিকতা নিয়ে আলোচনা করা উচিত। পরামর্শ দেওয়ার জন্য একজন বৈদ্যজ্ঞের সাথে পরার্মশ করা ভালো হতে পারে, যারা আপনাকে পেশাদার এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ দিতে পারে। সাধারণত, সম্পূর্ণ আরোগ্য ও সুস্থতা, আপনার এবং আপনার স্বামীর উদারপূর্ণ আনন্দময় অভিজ্ঞতার জন্য প্রয়োজনীয়।
বিয়ের প্রথম রাতে করণীয়
সম্ভবত আপনি স্বামী ও স্ত্রীর সংগঠনের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন যাতে তারা সম্মতি এবং আপেক্ষিকতা দেখাতে পারেন। যদি আপনি এখনো সেক্স সংক্রান্ত কোনও নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ বা দিকনির্দেশনা পান নি, তবে এটা আপনার জন্য উপযুক্ত হতে পারে একজন যোগাযোগ করার জন্য। বিষয়টি সম্পর্কে খুবই বিশ্বাস পূর্বক আলোচনা করতে ভালো হবে।
বাসর রাতে স্বামী স্ত্রীর প্রথম কি করা উচিত
স্বামী স্ত্রীর বাসর রাতে প্রথমে আপনাদের মধ্যে মানসিক সম্পর্ক ও সহবাসের ক্ষেত্রে সুবিধাজনক ও আনন্দদায়ক করার চেষ্টা করা উচিত। আপনাদের মধ্যে আদর, সহমর্মিতা এবং স্নেহ উপস্থাপন করতে পারেন। নিজেদের আপনার প্রেম ও সহবাসের বিভিন্ন মানসিক এবং ভাবনাগুলি পরিষ্কার করে প্রকাশ করা উচিত যাতে স্ত্রী অথবা স্বামীকে আপনার ভালোবাসা এবং সামর্থ্য সম্পর্কে আত্মবিশ্বাস বোঝানো যায়।
আরও কিছু আইডিয়া হতে পারে:
- মিঠাই বা প্রিয় খাবার তৈরি করে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মিলে খাওয়ানো।
- একটি সাথে বসে থাকতে হতে পারেন এবং প্রেমের সাথে আপনার দিকে শুনানোর জন্য স্ত্রীর মাথার মালিশ করতে পারেন।
- প্রেমের বা ভালবাসার কথা বলতে পারেন এবং একটি কার্ড বা প্রেম পত্র লেখে তাকে উপহার দিতে পারেন।
- মিউজিক প্লেয়ারে একটি আপনাদের পছন্দের গানের সংগ্রহ বানানো এবং সেই গান শোনানোর জন্য তাকে আহ্বান করতে পারেন।
- মিছিল দেখাতে পারেন অথবা একটি ফিল্ম দেখাতে যেটি তার পছন্দ সম্পর্কে আগ্রহী হতে পারেন।
মনে রাখবেন, প্রথমত স্ত্রীর সাথে মধুর কথা বলতে হবে এবং তার সাথে আনন্দ প্রকাশ করতে হবে। এছাড়াও, আপনাদের বাসর রাত কাটানোর জন্য আপনার স্বপ্ন ও পছন্দসই গঠন করার চেষ্টা করুন যাতে আপনার উভয়ের মধ্যে একটি মজার এবং সুখপ্রদ ব্যক্তিগত বা পারিবারিক অবকাশ থাকে।
জন্ম নিয়ন্ত্রন করতে গিয়ে বাসর রাত থেকে যে ভুল করে সবাই
জন্ম নিয়ন্ত্রন বাসর রাতে স্বামী-স্ত্রী বা প্রেমিক-প্রেমিকারা মধ্যে সম্পূর্ণ সম্মতির মধ্যে সম্পাদন করা উচিত। কিছু সাধারণ ভুল যার থেকে এই পরিস্থিতিতে দূরে থাকা উচিত:
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হল প্রসবন নিয়ন্ত্রণের জন্য কোনো নির্দিষ্ট উপায় অবলম্বন করা। আপনি অবশ্যই ডক্টরের পরামর্শ ও পরামর্শ নেবেন।বাসর রাতে বাসন্তিক ক্ষেত্রে যে সম্ভবত ভুলগুলি সম্ভবত হতে পারে তাদের মধ্যে সমঝোতা করুন। এইভাবে মনোযোগ এবং বিশ্বাস বৃদ্ধি করুন।
যদি প্রয়োজন হয়, ডক্টরের কাছে সহযোগিতা ও পরামর্শ নিন। সম্পূর্ণ স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও জরুরি কনট্রেসেপশন মাত্র যেমন নির্দিষ্ট সময়ে পরিপক্কভাবে ব্যবহার করা হবে। যদি প্রয়োজন হয়, আপনি পারিবারিক পরিবেশে বহুদিন থাকতে পারেন বা আপনার পার্টনার কিংবা পরিবারের কেউ আপনাকে সহায়তা করতে পারেন।
আপনি আপনার পার্টনারের সঙ্গে খুব সহানুভূতি ও সম্মর্থন প্রদান করতে পারেন। বিশ্বাস করুন এবং তার সঙ্গে মনোযোগ ও সম্মতির মাধ্যমে এই পরিস্থিতিকে পার করা সহজ করতে পারেন।
শেষ মনে রাখবেন, জন্ম নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়াটি মানুষের শারীরিক স্বাস্থ্য এবং বাচ্চাদের ভবিষ্যতের সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করার জন্য একটি জরুরি বিষয়। তাই সবাইকে সঠিক ও পর্যাপ্ত সহায়তা ও সমর্থন প্রদান করতে হবে।
মেয়েরা বিয়ের আগে সেক্স করলে বুঝবেন যে ভাবে
সেক্স করার পর মেয়েরা বিয়ের আগে কি ভাবে বুঝবেন, তা ব্যক্তির মানসিক এবং সামাজিক প্রাধান্যের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তে যেতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে সেক্স করার পর বিয়ের পরিপ্রেক্ষিতে মানসিক অবস্থা বা সঙ্গতি পরিবর্তিত হতে পারে, যেমন প্রেমের পরিমাণ বা ভরসা বা পরিবারের মতামত ও সামগ্রিক পরিবেশ।
একটি সম্পূর্ণ আইনি জ্ঞান দেওয়া সম্ভব নয়, কারণ সেক্সের পরবর্তী মানসিক প্রভাবটি সবসময় একই হয় না। কিছু ক্ষেত্রে সেক্স করার পর পরিবার বিস্ফোরক হতে পারেন, যেমন সমাবেশ বা সঙ্গীতের পরিবেশ, আপনার প্রচুর আশাবাদ, বা মেয়ের সঙ্গে দূরত্বের আবেশ করা।
প্রতিটি ব্যক্তি এবং জীবনের পরিস্থিতি অননুকরণীয়, তাই বুঝতে হবে যে, সেক্সের পর মেয়ে বিয়ের পরিপ্রেক্ষিতে কিছু পরিবর্তন অনুভব করতে পারে কিন্তু এটি সম্পূর্ণভাবে ব্যাপ্তিকারী নয়।
মোটামুটি মনে রাখতে হবে যে, সম্পর্কের পাশাপাশি যখন সম্প্রদায়, ধর্ম, সামাজিক পরিবেশ, ও নীতিমালা ওজন পায়, তখন মেয়ে বিয়ের পরিপ্রেক্ষিতে সম্ভবত সেক্স করার পরিবর্তে যে কিছু প্রতিক্রিয়া দেখতে পারেন, সেগুলির সাথে সম্পর্কিত হতে পারেন।
বাসর রাতে বউয়ের সাথে কিভাবে কি করতে হয়
বাসর রাতে বউয়ের সাথে সময় কাটানোর জন্য কিছু পরামর্শ দেওয়া যায়, যা নিম্নলিখিত হতে পারে:
- সাথে খাদ্য করুন: বাসর রাতে বউয়ের সাথে মিল করে খাদ্য করা উচিত। আপনি একটি রোমান্টিক ডিনার ব্যবস্থা করতে পারেন অথবা যে কোনও পছন্দের খাবার সহজেই তৈরি করতে পারেন। খাদ্যের সাথে একটি কেক বা ডেজার্ট সংযোজন করতে পারেন যাতে আরও মিঠাই ও আনন্দ যুক্ত হয়।
- মিছিল বা ছোট পার্টি আয়োজন করুন: একটি মিছিল বা ছোট পার্টি আয়োজন করে বাসর রাতে আনন্দ করতে পারেন। আপনি পরিবার বা মিত্রদের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন এবং মিছিল করতে পারেন নাচ-গান বা গেমস সহ আপনার পছন্দসই কার্যক্রম আয়োজন করতে পারেন।
- সাথে সাথে একটি চমৎকার ফিল্ম দেখুন: বাসর রাতে একটি রোমান্টিক বা আপনার উভয়ের পছন্দের ফিল্ম দেখতে পারেন। আপনি একটি হোম থিয়েটার তৈরি করতে পারেন বা একটি আরামদায়ক জায়গায় সিনেমা দেখতে যেতে পারেন।
- মাসাজ ও স্পা সেবা দিন: বাসর রাতে আপনি বউয়ের জন্য মাসাজ ও স্পা সেবা দিতে পারেন। এটি তাকে স্বাস্থ্যবহ এবং সুস্থ মনে রাখতে সাহায্য করবে এবং রিল্যাক্স করতে সাহায্য করবে।
এই সাধারণ পরামর্শগুলি আপনাকে সাহায্য করবে বাসর রাতে বউয়ের সাথে একটি আনন্দময় সময় পাশ করতে। তবে, প্রথমেই বউয়ের সাথে একটি আপেল করুন এবং তার সাথে চুলার সাথে সামঞ্জস্য রাখুন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু হ’ল আপনার স্বামী বউয়ের সাথে সময় পাশ করার মধ্যে মিল ও সম্পর্কের গভীরতা ও মোহকতা সৃষ্টি করা।
যোনির পর্দা কতটুকু ভিতরে থাকে !কয় আঙুল ঢুকালে পর্দা ছিড়ে যায়
যোনির পর্দা পরিবর্তনশীল এবং নিকটতম পর্দার নাম হল “হাইমেনাল রিং” বা “ভারক হাইমেনাল রিং”। যেমনটি সঠিক বা সাধারণত নির্দিষ্ট কোনো মাপ নেই, কারণ পর্দার আকার এবং সংরক্ষিত থাকার পরিমাণ ব্যক্তি ভিত্তিতে পরিবর্তিত হতে পারে।
পর্দার মধ্যে যোনির দ্বারটির উপরের ও নীচের অংশগুলি থাকে যা মানুষের যোনির আকার, মাসিক পালনের প্রবৃত্তি, যৌনসঙ্গমের হার, পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য অবস্থা ইত্যাদি বিবেচনা করে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণত বেশিরভাগ মেয়ের জন্য, যোনির পর্দার উপরের অংশটি সংখ্যায় দিয়ে উল্লেখ করা হয়, যেমন 1 থেকে 4 টি আঙুল।
তবে, প্রতিটি মহিলার যৌনসঙ্গমের অভিজ্ঞতা, স্বাস্থ্যস্থিতি এবং শরীরের আকারের ভিত্তিতে যোনির পর্দার আকার বিভিন্ন হতে পারে। আপনি যদি যোনির পর্দার সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান বা স্পষ্ট জিজ্ঞাসা থাকে, তবে আপনাকে মেডিকেল পেশাদারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
বাসর রাতে যদি রক্ত না বের হয়
যদি বাসর রাতে রক্ত বের না হয় তবে এটা কিছু নিম্নলিখিত কারণে হতে পারে:
পুরুষের মাধ্যমে যৌনসঙ্গমের সময় রক্ত বের হয় না। এটি সাধারণত মহিলাদের মাধ্যমে নয়। পর্ণ নিদ্রাপ্রাপ্তি বা কঠিন যৌনসঙ্গমের কারণে রক্ত বের হয়না। এটি মানসিক ও শারীরিক চাপের ফলে ঘটতে পারে। যৌনসঙ্গমে স্ত্রীর যোনির পর্দার ছোঁয়ায় রক্ত বের হয়না। এটি স্বাভাবিক হতে পারে এবং রক্তের বর্ণ একটু সামান্য পরিবর্তিত হতে পারে।
যদি আপনি নিশ্চিত না হন বা বিশ্বাস না করেন যে আপনার জন্য উপযুক্ত হলে, তাহলে আপনার স্বাস্থ্যসেবার পেশাদার সাথে পরামর্শ নিতে ভিত্তি করুন। সে আপনার সমস্যার বিষয়ে আপনাকে সঠিক তথ্য ও পরামর্শ প্রদান করতে সক্ষম হবেন।
বাসর রাতে হবু স্বামী বা স্ত্রীকে যে প্রশ্নগুলো অবশ্যই করবেন
বাসর রাতে হবু স্বামী বা স্ত্রীকে যে কিছু প্রশ্ন করা উচিত সেগুলো নিম্নরূপ:
কেমন অনুভব করছেন? আপনার স্বামী বা স্ত্রী বাসর রাতে কেমন অনুভব করছেন এবং কি সুখী অনুভব করছেন, তা জানতে অবশ্যই প্রশ্ন করবেন। তার মন্দ বা ভয়ানক অভিজ্ঞতা নিয়ে থাকলে, তা জানতে চেষ্টা করুন এবং পরামর্শের জন্য তাকে আহ্বান করুন।
কি আশা আছে? আপনার স্বামী বা স্ত্রীকে জানতে পারেন তাদের এই সংকটপূর্ণ সময়ে কি আশা আছে। তাদের পরিচিত করতে পারেন এবং স্বপ্ন, প্রত্যাশা ও কামনা নিয়ে কথা বলতে চেষ্টা করুন।
আপনার পরবর্তী পরিকল্পনা কী? বাসর রাতে পরিকল্পনা করা যায় না, তবে আপনার স্বামী বা স্ত্রী যে কোনও আগ্রহ বা পরিকল্পনা নিয়ে আছেন কিনা, তা জানতে পারেন। এটি আপনাদের সঙ্গে সাঝা করতে চান বা যদি আপনার স্বামী বা স্ত্রীকে যে কোনও বিষয়ে কনফিউশন থাকে, তবে প্রশ্ন করে তাদের মতামত জানতে পারেন।
প্রতিটি পার্টনারের পছন্দ ও সম্ভাব্য রেজিস্টার বিভিন্ন হতে পারে, সুতরাং আপনার পার্টনারের সঙ্গে একটি যথাযথ ও সম্মানজনক সাক্ষাৎকার হওয়ার জন্য আপনি যে প্রশ্নগুলো করবেন, সেগুলো বিবেচনা করে তারপরে প্রশ্ন করা উচিত। মনে রাখবেন, কমপক্ষেই একটি সম্পর্কে খুব খুশি হওয়ার জন্য সম্পর্কের পাশাপাশি পার্টনারের মনের ব্যাপারগুলো বিবেচনা করা উচিত।