নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম । নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার পদ্ধতি, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, ফি, পরীক্ষা ইত্যাদি বিস্তারিত তথ্য জানতে চাইলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন।
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম
ড্রাইভিং লাইসেন্স বা ড্রাইভারের লাইসেন্স হচ্ছে এমন একটি সরকারি অনুমোদন যা কোনো ব্যক্তিকে মোটরযান চালাতে দেওয়া হয়। বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়ার দায়িত্বে রয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।
২০২২ সালের ১ জুলাই থেকে বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্সের নতুন নিয়ম কার্যকর হয়। নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার পদ্ধতি, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, ফি, পরীক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে কিছু পরিবর্তন আসে। নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার প্রক্রিয়া আরও সহজ ও দ্রুত হয়।
এই আর্টিকেলে নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার সম্পূর্ণ পদ্ধতি, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, ফি, পরীক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হল।
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার পদ্ধতি
তাই নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার পদ্ধতি নিম্নরূপ:
- যেকোনো সরকারী অনুমোদিত ড্রাইভিং স্কুলে ভর্তি হয়ে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
- ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হলে ড্রাইভিং স্কুল থেকে একটি সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।
- ড্রাইভিং স্কুলের সার্টিফিকেট সহ বিআরটিএর ওয়েবসাইটে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
- অনলাইনে আবেদন করার পরে ড্রাইভিং টেস্ট দিতে হবে।
- ড্রাইভিং টেস্ট পাস করলে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া হবে।
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
তাই নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্র জমা দিতে হবে:
- অনলাইন আবেদনের স্ক্রিনশট
- ড্রাইভিং স্কুলের সার্টিফিকেট
- জন্ম নিবন্ধের অনুলিপি
- জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুলিপি
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- মেডিকেল সার্টিফিকেট
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফি
তাই নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফি নিম্নরূপ:
- মোটরসাইকেল ও হালকা মোটরযান: ৩৪৫
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের পরীক্ষা
তাই নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের পরীক্ষা দুটি ভাগে বিভক্ত:
- লিখিত পরীক্ষা
- ব্যবহারিক পরীক্ষা
লিখিত পরীক্ষা
লিখিত পরীক্ষায় মোট ৫০টি প্রশ্ন থাকে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১। পরীক্ষার সময় হল ৩০ মিনিট। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে ৪০% নম্বর পেতে হবে।
ব্যবহারিক পরীক্ষা
তাই ব্যবহারিক পরীক্ষায় মোট ১০টি দক্ষতা পরীক্ষা করা হয়। প্রতিটি দক্ষতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে ৮০% নম্বর পেতে হবে।
ব্যবহারিক পরীক্ষার দক্ষতা
- গাড়ি স্টার্ট দেওয়া
- গাড়ি পার্ক করা
- গাড়ি মোড় নেওয়া
- গাড়ি ব্রেক করা
- গাড়ি চালানো
- গাড়ি পিছনে হওয়া
- গাড়ি উল্টো দিকে চালানো
- গাড়ি ড্রাইভিং করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ
তাই নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ হল ১০ বছর। ১০ বছর পর ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে হবে।
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের সুবিধা
তাই নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার কিছু সুবিধা হল:
- প্রক্রিয়া আরও সহজ ও দ্রুত
- প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সংখ্যা কমেছে
- ফি কমেছে
- পরীক্ষার মান উন্নত হয়েছে
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার অসুবিধা
তাই নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার কিছু অসুবিধা হল:
- সরকারী অনুমোদিত ড্রাইভিং স্কুলে ভর্তি হতে হয়
- ড্রাইভিং স্কুলের সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়
- ড্রাইভিং স্কুলে প্রশিক্ষণের সময় ও খরচ বেশি হতে পারে
প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য কত দিন সময় লাগে?
উত্তর: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য সাধারণত ১৫-২০ দিন সময় লাগে।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কোন কোন ড্রাইভিং স্কুল অনুমোদিত?
উত্তর: বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) কর্তৃক অনুমোদিত ড্রাইভিং স্কুলগুলো নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করতে পারে। বিআরটিএর ওয়েবসাইটে অনুমোদিত ড্রাইভিং স্কুলগুলোর তালিকা পাওয়া যাবে।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কি কোনো বয়সসীমা আছে?
উত্তর: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য বয়সসীমা ১৮ বছর।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য মেডিকেল সার্টিফিকেট কিভাবে পাওয়া যায়?
উত্তর: যেকোনো সরকারি হাসপাতালে বা ডাক্তারের চেম্বারে মেডিকেল সার্টিফিকেট পাওয়া যাবে।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন কিভাবে করতে হয়?
উত্তর: বিআরটিএর ওয়েবসাইটে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। বিআরটিএর ওয়েবসাইটে আবেদন করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে।
আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেবে।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কোন কোন ধরনের পরীক্ষা নেওয়া হয়?
উত্তর: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য দুটি ধরনের পরীক্ষা নেওয়া হয়। একটি হল লিখিত পরীক্ষা এবং অন্যটি হল ব্যবহারিক পরীক্ষা।
লিখিত পরীক্ষা: লিখিত পরীক্ষায় মোট ৫০টি প্রশ্ন থাকে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১। পরীক্ষার সময় হল ৩০ মিনিট। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে ৪০% নম্বর পেতে হবে।
ব্যবহারিক পরীক্ষা: ব্যবহারিক পরীক্ষায় মোট ১০টি দক্ষতা পরীক্ষা করা হয়। প্রতিটি দক্ষতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে ৮০% নম্বর পেতে হবে।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রশিক্ষণের সময় কত?
উত্তর: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং স্কুলে প্রশিক্ষণের সময়কাল কমপক্ষে ১৫ দিন। তবে, প্রশিক্ষণার্থীর দক্ষতার উপর নির্ভর করে প্রশিক্ষণের সময়কাল আরও বাড়তে পারে।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রশিক্ষণের খরচ কত?
উত্তর: প্রশিক্ষণের খরচ ড্রাইভিং স্কুলের উপর নির্ভর করে। সাধারণত, প্রশিক্ষণের খরচ ১০,০০০ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য মেয়াদ কত?
উত্তর: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ হল ১০ বছর। তবে, ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে নবায়ন করা যাবে।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কি কোনো বয়সসীমা আছে?
উত্তর: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য বয়সসীমা ১৮ বছর।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কি কোনো শারীরিক যোগ্যতা লাগে?
উত্তর: হ্যাঁ, নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কিছু শারীরিক যোগ্যতা লাগে। প্রার্থীকে অবশ্যই নিম্নলিখিত শারীরিক যোগ্যতা থাকতে হবে:
- দৃষ্টিশক্তি ভালো হতে হবে।
- শ্রবণশক্তি ভালো হতে হবে।
- কোনো শারীরিক প্রতিবন্ধকতা থাকতে পারবে না।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কি কোনো অনলাইন কোর্স আছে?
উত্তর: হ্যাঁ, নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কিছু অনলাইন কোর্স আছে। এই কোর্সগুলোতে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো শেখানো হয়।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কি কোনো বই আছে?
উত্তর: হ্যাঁ, নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কিছু বই আছে। এই বইগুলোতে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো লেখা আছে।
আশা করি এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আপনাদের নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বুঝতে সাহায্য করবে।
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য অনলাইনে আবেদন করার পদ্ধতি কী?
উত্তর: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য অনলাইনে আবেদন করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
- প্রথমে বিআরটিএর ওয়েবসাইটে যান।
- “ড্রাইভিং লাইসেন্স” ট্যাবে ক্লিক করুন।
- “অনলাইনে আবেদন করুন” লিঙ্কে ক্লিক করুন।
- আপনার ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করুন।
- আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্রের স্ক্যান কপি আপলোড করুন।
- আপনার বয়সের প্রমাণপত্রের স্ক্যান কপি আপলোড করুন।
- আপনার মেডিকেল সার্টিফিকেটের স্ক্যান কপি আপলোড করুন।
- আপনার ড্রাইভিং স্কুলের সার্টিফিকেটের স্ক্যান কপি আপলোড করুন।
- আপনার ফি জমা দিন।
- আপনার আবেদন জমা দিন।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হওয়ার জন্য কী কী করণীয়?
উত্তর: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হওয়ার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে মনোযোগ দিতে হবে:
- গাড়ি চালানোর মৌলিক বিষয়গুলো ভালোভাবে শিখুন।
- গাড়ি চালানোর সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন।
- নিয়মিত অনুশীলন করুন।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য কী কী করণীয়?
উত্তর: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে মনোযোগ দিতে হবে:
- পরীক্ষার দিন সঠিক সময়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত থাকুন।
- পরীক্ষার নির্দেশাবলী ভালোভাবে বুঝুন।
- পরীক্ষার সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন।
- নিয়মিত অনুশীলন করুন।
প্রশ্ন: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ব্যবহারিক পরীক্ষায় ব্যর্থ হলে কী করণীয়?
উত্তর: নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ব্যবহারিক পরীক্ষায় ব্যর্থ হলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো করতে হবে:
- পরীক্ষার কেন্দ্র থেকে ব্যর্থতার কারণ জেনে নিন।
- পরীক্ষার জন্য আবার প্রস্তুত হন।
- পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য পুনরায় আবেদন করুন।
আশা করি এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আপনাদের নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ব্যবহারিক পরীক্ষা সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বুঝতে সাহায্য করবে।
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
তাই নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রয়োজন:
- আবেদনপত্র: বিআরটিএর ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে পূরণ করতে হবে।
- প্রার্থীর ছবি (পাসপোর্ট সাইজের, কালো-সাদা বা রঙিন): ২ কপি।
- বয়সের প্রমাণপত্র: জন্ম নিবন্ধন, পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্র।
- মেডিকেল সার্টিফিকেট: যেকোনো সরকারি হাসপাতালে বা ডাক্তারের চেম্বারে থেকে পাওয়া যাবে।
- ড্রাইভিং স্কুলের সার্টিফিকেট: যে ড্রাইভিং স্কুলে প্রশিক্ষণ নেওয়া হয়েছে তার সার্টিফিকেট।
- ফি জমাদানের রশিদ: বিআরটিএর নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে প্রাপ্ত রশিদ।
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার প্রক্রিয়া
তাই নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার প্রক্রিয়া নিম্নরূপ:
- প্রথমে বিআরটিএর ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
- আবেদনপত্র পূরণ করার সময় প্রয়োজনীয় তথ্য সঠিকভাবে দিতে হবে।
- আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করে বিআরটিএতে জমা দিতে হবে।
- বিআরটিএ আবেদনপত্র ও কাগজপত্র পরীক্ষা করে প্রার্থীকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ডাকবে।
- পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে প্রার্থীকে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করা হবে।
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফি
তাই নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফি নিম্নরূপ:
- অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য: ১০ বছর মেয়াদী লাইসেন্সের জন্য ২,৫৪২ টাকা এবং ৫ বছর মেয়াদী লাইসেন্সের জন্য ১,৬৮০ টাকা।
- পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য: ১০ বছর মেয়াদী লাইসেন্সের জন্য ৫,২৯২ টাকা এবং ৫ বছর মেয়াদী লাইসেন্সের জন্য ৩,৩৬০ টাকা।
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম সুবিধা
তাই নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার কিছু সুবিধা হল:
- প্রক্রিয়া আরও সহজ ও দ্রুত হয়েছে।
- প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সংখ্যা কমেছে।
- ফি কমেছে।
- পরীক্ষার মান উন্নত হয়েছে।
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্সের অসুবিধা
তাই নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার কিছু অসুবিধা হল:
- সরকারি অনুমোদিত ড্রাইভিং স্কুলে ভর্তি হতে হয়।
- ড্রাইভিং স্কুলের সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়।
- ড্রাইভিং স্কুলে প্রশিক্ষণের সময় ও খরচ বেশি হতে পারে।
উপসংহার
নতুন নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার প্রক্রিয়া আগের থেকে অনেক সহজ ও দ্রুত হয়েছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সংখ্যা কমেছে এবং ফিও কমেছে। তবে, ড্রাইভিং স্কুলে ভর্তি হতে হয় এবং ড্রাইভিং স্কুলে প্রশিক্ষণের সময় ও খরচ বেশি হতে পারে।