data entry কি ? ডাটা এন্ট্রি কত প্রকার এবং কিভাবে করবেন ।
ডাটা এন্ট্রি নামটি হয়তো শুনে থাকবেন । আজকাল অনেকে data entry করে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করে ।
data entry দিন দিন ফ্রিল্যান্সিং এর দুনিয়ায় খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে । data entry করে অনেকেই অনলাইন বা অফলাইনে চাকরি করছে এবং স্বাবলম্বী হয়ে উঠছে ।
শিক্ষার্থী বা চাকরিজীবীরা তাদের কাজের পাশাপাশি ডাটা এন্ট্রির কাজ করে ইনকাম করতে পারে । ডাটা এন্ট্রির কাজ অন্যান্য কাজের তুলনায় তুলনামূলক সহজ । তাই কম্পিউটারের ভালো জ্ঞান থাকলেই এবং টাইপিং স্পিড ভালো থাকলে যে কেউ ডাটা এন্ট্রির কাজটি করতে পারে ।
data entry করে ঘন্টায় ১০ থেকে ২০ ডলার সহজেই ইনকাম করা যায় । ডাটা এন্ট্রির কাজের চাহিদা অনলাইন অফলাইন দুই জায়গাতেই অনেক বেশি ।
ডাটা এন্ট্রি কি ?
data entry হলো নির্দিষ্ট কোন ডাটা কে কম্পিউটারের কোন একটি সফটওয়্যার এর মধ্যে ইনপুট করা । কোন ফিজিক্যাল ডাটা কে এমএস অফিস, এমএস এক্সেল ইত্যাদি সফটওয়্যার এর মধ্যে ইনপুট দেওয়া । অর্থাৎ কোন হার্ট ডেটাকে তার সফট কপিতে রূপান্তর করা ।
সব রকমের কোম্পানিতেই মোটামুটি ডাটা এন্ট্রির কাজের প্রয়োজন হয় । আবার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরেও ডাটা এন্ট্রির কাজের প্রয়োজন হয় ।
যারা ডাটা এন্ট্রি করে তাদেরকে ডাটা এন্ট্রি অপারেটর বলা হয় ।
✨কোন IT স্কিল জানা নেই, ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কেও কোনো অভিজ্ঞতা নাই। আবার শুধু চাকরি করে ভালো টাকা আয় করতে পারছেন না। যদি আপনিও একটা ভালো লাইফস্টাইলের জন্য ও পরিবারকে সাপোর্ট করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং করতে চান অথবা পড়াশোনার পাশাপাশি এক্সট্রা ইনকাম করতে চান তাহলে এই কোর্সটি আপনার জন্য।
👉কোর্সে ভর্তি হয়ে যান এই লিংকে: https://10ms.io/sr1H40
✅কোর্সটি থেকে যা শিখবেন
- খুব সহজে ডাটা এন্ট্রি এর স্কিল শিখতে পারবেন যা আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের যোগ্য করে তুলতে সাহায্য করবে।
- প্রফেশনালভাবে কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং জগতে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
- কোনো Advance Technology / IT Skill ছাড়াই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করার সহজ সব টেকনিক শিখতে পারবেন।
- ডাটা এন্ট্রি শিখে কিভাবে কাজ পেতে হবে ও পেমেন্ট নেওয়ার সব তথ্য বিস্তারিত জানতে পারবেন।
তাহলে দেরী কেন? আজই এনরোল করে শুরু করুন ঘরে বসে আয় করা!
Data entry অপারেটরদের চাহিদা ব্যাপক । ডাটা এন্ট্রির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ডেটাকে অনলাইনে বা বিভিন্ন সফটওয়্যার এ ইনপুট করানো হয় ।
যেমন: আমাদের ভোটার তথ্য অনলাইনে আপলোড করার জন্য অনেক data entry অপারেটর রাখা হয়, আবার বিভিন্ন কোম্পানির হিসাব রাখার জন্য data entry অপারেটর এর ব্যবহার করা হয় ।
আবার কোন ফাইল ট্রান্সলেশন এর জন্য ,শব্দের বানান চেক করার জন্য ডাটা এন্ট্রি অপারেটরদের ব্যবহার করা হয়।
আরো পড়ুন,
- আউটসোর্সিং কি ? কিভাবে আউটসোর্সিং থেকে আয় করব ।
- গ্রাফিক্স ডিজাইন কি ? কিভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখব
- ফ্রিল্যান্সিং কি ? ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
- affiliate marketing কি ? এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো
Data entry কত প্রকার ?
ডাটা এন্ট্রির কাজের উপর ভিত্তি করে ডাটা এন্ট্রির বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে । কোন ধরনের Data কোথায় করানো হচ্ছে তারপর ভিত্তি করে ডাটা এন্ট্রি প্রকারভেদ হয় ।
ডাটা এন্ট্রির মধ্যে যেমন রয়েছে এক্সেল শিট তৈরি, তেমনি রয়েছে ওয়ার্ড ফাইলে লেখালেখি, ট্রান্সলেশন ইত্যাদি ।
মোটা দাগে data entry কাজগুলো হলো
এমএস এক্সেলে ডাটা এন্ট্রি
এমএস এক্সেল এ বিভিন্ন ধরনের তথ্য ইনপুট দেওয়া হয় । অনলাইন থেকে বিভিন্ন ধরনের তথ্য নিয়ে তার টেবিলে এবং সারির মাধ্যমে প্রকাশিত করার জন্য এমএসএস এক্সেলে data entry করা হয় ।
ঐসব ডাটা নিয়ে এখানে বিভিন্ন ধরনের টেবিল চার্ট, পাই চার্ট ইত্যাদি করা যায় । অর্থাৎ বিভিন্ন ডেটাকে সুন্দরভাবে উপস্থাপনের জন্য এমএস এক্সেলে ডাটা এন্ট্রি করানো হয় । বিভিন্ন সরকারি দপ্তর, কোম্পানি অথবা ব্যক্তি পর্যায়ে এই কাজের প্রয়োজন হয় ।
বানান চেক করা
অনেক বড় বড় কোম্পানি বা মিডিয়া হাউস তাদের ব্লগ বা অনলাইন পোর্টালে বিভিন্ন ধরনের লেখা প্রকাশ করে । আবার অনেকে ব্যক্তি পর্যায়ে থেকেও অনেক কিছু প্রকাশ করে । সরকারি দপ্তরসমূহ বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞপ্তি বা খবর প্রকাশ করে ।
এসব লেখার মধ্যে বানান ঠিক আছে কিনা চেক করার জন্য ডাটা এন্ট্রি অপারেটরদের সাহায্য নেওয়া হয় ।
ওয়ার্ড ফাইলে লেখা
ফিজিক্যাল লেখাকে বা অন্য কোন তথ্যকে ওয়ার্ড ফাইলে লেখার জন্য, কোন বিজ্ঞপ্তি তৈরি করার জন্য কিংবা কোন খবর লেখার জন্য ওয়ার্ড ফাইলে লেখা হয় ।
সাধারণত ডাটা এন্ট্রি অপারেটররা এই ধরনের কাজ করে থাকে । বিভিন্ন টেবিল ,চার্ট, পাই চার্ট থেকেও ওয়ার্ড ফাইলে পরিণত করা হয় । আবার ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন তথ্য নিয়ে আর্টিকেল লেখা হয় ।
অনুবাদ করা
ইংরেজি বা অন্য কোন ভাষার আর্টিকেল গুলো বাংলা সহ অন্যান্য ভাষায় রূপান্তর করা । অর্থাৎ এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় কোন আর্টিকেল বা লেখা রূপান্তর করা । কিংবা কোন ভয়েস বা ভিডিও ফাইল থেকে তথ্যগুলোকে অন্য ভাষায় রূপান্তর করাই হলো অনুবাদ করা ।
ডাটা এন্ট্রির মধ্যে অনুবাদ করা অন্যতম একটি কাজ । বিভিন্ন ধরনের অনলাইন পোর্টাল কিংবা নিউজ সাইটে অনুবাদ করার কাজ করা হয়ে থাকে । বিভিন্ন ধরনের ব্লগেও অনুবাদকের প্রয়োজন হয় ।
তথ্য রূপান্তর করা
একটি ফাইলকে অন্য কোন ফাইলে রূপান্তর করা করা হয় । ধরুন একটি এক্সেল ফাইলকে ওয়ার্ড ফাইলে রূপান্তর করতে হবে । অথবা কোন ডেটাবেজ থেকে তথ্য নিয়ে একটি আর্টিকেল তৈরি করতে হবে ।
আবার কোন একটি ভিডিও থেকে একটি আর্টিকেল তৈরি করার প্রয়োজন হয় । এক্ষেত্রে তথ্যের রূপান্তর করা হয় । অর্থাৎ কোন একটি নির্দিষ্ট ফাইল থেকে তথ্য নিয়ে তাকে অন্য কোন ফরমেটে নতুন একটি ফাইল এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয় ।
এই কাজগুলো ডাটা এন্ট্রি কাজের মধ্যে পড়ে ।
ডাটাবেজ তৈরি করা
আজকাল ডাটাবেজ তৈরি করা খুবই একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ । আমাদের সকল প্রকার তথ্য ডাটাবেসের মধ্যে সুন্দরভাবে গুছিয়ে রাখা হয় । যখন কোন তথ্য এক্সেল ফাইলে রাখার মত অবস্থা থাকে না । অর্থাৎ অনেক বেশি তথ্য হয়ে যায় ।
তখন সেগুলোকে ডাটাবেজ এ রাখা হয় ডেটা বেজে রাখার জন্য ডাটা এন্ট্রি অপারেটরদের ব্যবহার করা হয় । অনলাইন থেকে কোন তথ্য সংগ্রহ করে তাকে ডেটাবেজে রাখতে হয় । কিংবা কোন কোম্পানির বা সরকারি দপ্তরের হিসাব কিতাব রাখার জন্য ডেটাবেজের ব্যবহার করা হয় ।
ডেটাবেজের ব্যবহার খুবই ব্যাপক । ডাটাবেজ এর মধ্যে তথ্য ইনপুট দেওয়ার জন্য ডাটা এন্ট্রি অপারেটরদের ব্যবহার করা হয় ।
খবর পোস্ট করা
প্রতিদিন অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের খবর পোস্ট করা হয়ে থাকে । বিভিন্ন নিউজ পোর্টাল কিংবা খবরের কাগজে খবর রাখা হয় ।
কোন ব্লগ বা ইউজ পোর্টালে এসব খবর এক জায়গা থেকে সংগ্রহ করে প্রকাশ করা হয় । প্রতিনিয়ত খবর সংগ্রহ এবং পোস্ট করার কাজগুলো ডাটা এন্ট্রি অপারেটররা করে থাকে ।
সাধারণত একে কপিরাইটিং বলা হয় । অর্থাৎ কোন এক জায়গা থেকে কোন খবর সংগ্রহ করে প্রয়োজনে তা ট্রান্সলেশন করে প্রকাশ করা হয় ।
ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হওয়ার জন্য কিসের প্রয়োজন?
ডাটা এন্ট্রি করতে শুধুমাত্র টাইপিং এবং সাধারণ সফটওয়্যার চালাতে প্রয়োজন হয় । তাই এখানে বিশেষ কোনো স্কিল এর প্রয়োজন হয় না ।
কম্পিউটার সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান থাকলেই এবং কম্পিউটারের অফিস প্রোগ্রাম গুলো চালানোর দক্ষতা থাকলেই আপনি ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হতে পারবেন ।
ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হওয়ার জন্য যেসব জিনিসের প্রয়োজন :
- একটি সচল ডেক্সটপ কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ ।
- কম্পিউটার সম্পর্কে ভালো জ্ঞান ।
- দ্রুত টাইপিং স্পিড । ৪০ থেকে ৫০ ওয়াট পার মিনিট হলে খুবই ভালো হয় ।
- মাইক্রোসফটের সকল অফিস প্রগ্রাম সম্পর্কে ধারণা । এবং ওয়ার্ড ও এক্সেল এর উপর ভালো দক্ষতা ।
- এছাড়াও Google Sheet, Google Docs সম্পর্কে ভালো ধারণা ।
- ধৈর্য এবং পরিশ্রম করার মানসিকতা ।
ডাটা এন্ট্রি শিখতে কত দিন লাগে?
ডেটা এন্ট্রি তে যেহেতু বিশেষ কোন সফটওয়্যার বা দক্ষতার প্রয়োজন হয় না । তাই কম্পিউটারের অফিস প্রোগ্রাম সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকলে আপনি আজকে থেকে ডাটা এন্ট্রি করা শুরু করে দিতে পারেন ।
তবে কম্পিউটার সম্পর্কে যদি ভালো জ্ঞান না থাকে এবং অফিস প্রোগ্রাম সম্পর্কে জ্ঞান না থাকে । তাহলে আপনি এগুলো শিখে তারপর কাজ শুরু করতে পারেন ।
এগুলো ভালোভাবে শিখতে সর্বোচ্চ দুই থেকে তিন মাস লাগতে পারে ।
কিভাবে ডাটা এন্ট্রির কাজ শুরু করতে হয়
?
ডাটা এন্ট্রির কাজ শুরু করার জন্য প্রথমে আপনাকে কোথায় কোথায় কাজ পাওয়া যায় সেগুলো সম্পর্কে জানতে হবে । ডাটা এন্ট্রির কাজ সাধারণত দুই জায়গায় পাওয়া যায় ।
- অনলাইনের ।
- এবং অফলাইনে ।
অনলাইনে
বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস (যেমন ফাইবার, ফ্রিল্যান্সার, আপওয়ার্ক) ইত্যাদিতে ডাটা এন্ট্রি সম্পর্কে অনেক কাজ রয়েছে । এখান থেকে কাজ পাওয়া খুবই সহজ ।
অনলাইন থেকে ডাটা এন্ট্রি কাজ পাওয়ার জন্য যেসব কাজ করতে হবে,
- ক্লাইন্টের সাথে কথা বলার জন্য ভালো ইংরেজি জানতে হবে ।
- পছন্দমত একটি ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস সিলেক্ট করে করতে হবে ।
- তারপরে সেখানে সুন্দরভাবে একাউন্ট তৈরি করতে হবে ।
- এবার কাজ পাওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত চেষ্টা করতে হবে এবং সব সময় একটিভ থাকতে হবে ।
- প্রথমে খুব সহজে কাজ পাওয়া যাবে না । তবে একবার একটা কাজ পেলে তা ভালোভাবে করে দিতে হবে । এবং ক্লায়েন্টের কাছে খুব ভালো রিভিউ নিতে হবে।
- ক্লায়েন্টের কাছ থেকে খুব ভালো রিভিউ নিতে পারলে । ধীরে ধীরে অনেক কাজ পাওয়া যাবে ।
অফলাইনে
অনলাইন ছাড়াও অফলাইনে বিভিন্ন কোম্পানি এবং সরকারি দপ্তরের ডাটা এন্ট্রি অপারেটরের প্রয়োজন হয় । একটি কোম্পানির বিভিন্ন তথ্য এক্সেল ফাইলে সাজানো । কিংবা কোন কিছু লেখার জন্য ডাটা এন্ট্রি অপারেটর প্রয়োজন হয় ।
যেমন: কোন কোম্পানির আয় ব্যয়ের দেওয়ার হিসাব রাখার জন্য এক্সেল বা ডেটাবেজ প্রোগ্রামের ডাটা ইনপুট দেওয়ার জন্য প্রয়োজন হয় ।
আবার সরকারি বিভিন্ন কাজকর্ম, যেমন: জাতীয় পরিচয় পত্র, জন্ম নিবন্ধন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, গাড়ির লাইসেন্স বিভিন্ন ব্যাংক ইত্যাদিতে ডাটাবেজ এ তথ্য ইনপুট দেওয়ার জন্য অপারেটরের প্রয়োজন হয় ।
ডাটা এন্ট্রি চাকরি কোথায় পাব
একজন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে অনলাইন এবং অফলাইন দুই জায়গাতে কাজ পাওয়া যায় । অনলাইনে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে এবং অফলাইনের বিভিন্ন অফিস আদালতে সরকারি দপ্তরে অপারেটরের জন্য চাকরি দেওয়া হয়ে থাকে ।
সরকারি তথ্য সহ চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা চাইলেও ফ্রিল্যান্স মার্কেটে কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন হয় না ।
শুধুমাত্র ভালো কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা থাকলে ভালো ইনকাম করা যায় ।
শেষ কথা
আজকের এই পোস্টে আমরা ডাটা এন্ট্রি সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম । data entry একটি জনপ্রিয় কাজ ।
এখন অনেকেই ডাটা এন্ট্রির মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক টাকা ইনকাম করছে এবং স্বাবলম্বী হচ্ছে ।
তাই আপনিও যদি ডাটা এন্ট্রির কাজ শিখে ইনকাম করতে চান ।
তাহলে টেন মিনিট স্কুলের কোর্স কিনে আজকে থেকেই শেখা শুরু করে দিতে পারেন ।
কোর্সটি কেনার জন্য এখানে ক্লিক করুন ।